সিলেট ৩০শে অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৪ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৬শে রবিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ১১:২২ অপরাহ্ণ, জুলাই ২৬, ২০১৮
ক্রইম ডেস্ক :: সিলেট মেট্টোপলিটন (এসএমপি) পুলিশের দুই সদস্যের অপসারণ ও শাস্তির দাবিতে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান করেছে ধ্রুবতারা সাহিত্য পরিষদ সিলেট। গত ১১ জুলাই বুধবার দুপুরে পরিষদের নেতৃবৃন্দ সিলেটের জেলা প্রশাসক নুমেরী জামানের হাতে এই স্মারকলিপি প্রদান করেন।
এসএমপি’র কোতোয়ালী থানাধীন বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই এএসআই এনায়েত হোসেন ও কনস্টেবল মামুন (১১৮১) গত ২২ জুন শুক্রবার সন্ধ্যা অনুমান ৮টার দিকে নগরীর সুরমা মাকের্টের সামনে ক্বীনব্রিজে ওঠার প্রাক্কালে একটি সিএনজি অটোরিকশার গতীরোধ করেন। এসময় গাড়িতে থাকা জাহেদুর রহমান-সহ ৪ যাত্রীকে নামিয়ে তাদের কাছে টাকা দাবি করেন। এসকল বিষয় উল্লেখ করে একটি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
২২ জুন শুক্রবার গাড়িতে ছিলেন চাঁর যুবক তাদের দেখে সন্দেহ হয় ডিউটিতে থাকা পুলিশ সদস্যদের এবং তাদেরকে জিজ্ঞাসা করিলে তারা সাথে সাথে সুরমা মার্কেটের ব্যবসায়ী শিমুল ও আলেক এর সাথে যোগাযোগ করেন। পরে শিমুল ও আলেকের কথা অনুযায়ী তাদেরকে বন্দর বাজার পুলিশ ফাঁড়িতে নিয়ে যান এএসআই এনায়েত হোসেন। কিছুক্ষন পর শিমুল ও আলেক ফঁড়িতে গিয়ে ওই চাঁর যুবককে জামিনে ছাড়িয়ে আনেন। এ বিষয়ে শিমুল সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি ক্রাইম সিলেটকে বলেন আমাদের কথাকে সম্মান দিয়ে এএসআই এনায়েত হোসেন ওরা চারজনকে ছেড়ে দেন এবং আমাদের জিম্মায় ছেড়ে দেন কিন্তু টাকা বা মারধরের এরকম কোন ঘটনা ঘটেনি। আলেক এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি ক্রাইম সিলেটকে বলেন , আমাদেরকে যথেষ্ট সম্মান দিয়ে ওই চাঁর লোককে ছেড়ে দেন। কিন্তু ওই চাঁর যুবক যে পুলিশের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করছে এটা কেউ মেনে নিতে পারবেনা। কারন আমি এবং শিমুলের জিম্মায় ওদের ছেড়ে দেওয়া হইছে।
আলেক শিমুল আরও বলেন যদি এই নিরপরাধ পুলিশের জন্য প্রশাসনের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে যাওয়া লাগে তাহলে আমরা যাবো। ওই চাঁর যুবকের এমন মিথ্যাচার কেউ মেনে নিবেনা। তারা যা করছে তা সম্পর্ণ রূপে মিথ্যাচার এবিষটি সটিক ভাবে তদন্ত করা হলে সকল প্রমাণ বেরিয়ে আসবে।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd