সিলেট ৩০শে অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৪ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৬শে রবিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ৮:২১ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ১৭, ২০১৮
তিনি বলেন, আগামী ১৯ থেকে ২৬ অক্টোবরের মধ্যে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা আয়োজন করতে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আগামী সপ্তাহে এ সংক্রান্ত একটি সভা হওয়ার কথা আছে। সেখানে পরীক্ষার দিন, সময় নির্ধারণ করা হবে। অক্টোবরে লিখিত পরীক্ষা আয়োজন করা হলে ডিসেম্বরের মধ্যে মৌখিক পরীক্ষা শেষ করা হবে। পাস করা যোগ্য প্রার্থীদের পরবর্তী বছরের শুরুতে নিয়োগ দেয়া হবে।
এদিকে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর (ডিপিই) সূত্রে জানা গেছে, অন্যান্য বারের চেয়ে ২০১৮ সালের এই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে রেকর্ডসংখ্যক প্রার্থী আবেদন করেছেন। গত ১ থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন কার্যক্রম শেষ হয়। এ সময়ের মধ্যে ২৪ লাখ ৫টি আবেদন জমা হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা বিভাগে ৪ লাখ ৫২ হাজার ৭৬০টি, চট্টগ্রাম বিভাগে ৩ লাখ ৮২ হাজার ৩৩৫টি, রাজশাহী বিভাগে ৩ লাখ ৬২ হাজার ৯২৫টি, খুলনা বিভাগে ২ লাখ ৪৮ হাজার ৭৩০টি, বরিশাল বিভাগে ২ লাখ ৫৫ হাজার ৮২৭টি, সিলেট বিভাগে ১ লাখ ২০ হাজার ৬২৩টি, রংপুর বিভাগে ২ লাখ ৯৪ হাজার ৩৬৮টি এবং ময়মনসিংহ বিভাগ থেকে ২ লাখ ৮২ হাজার ৪৩৭টি আবেদন জমা হয়েছে।
ডিপিই সূত্র জানায়, বর্তমানে সারাদেশে প্রায় ৬৪ হাজার ৮২০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। তার মধ্যে প্রায় ১২ হাজার সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। এ কারণে নতুন করে আরও ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞাপ্তি প্রকাশ করা হয়। পুরনো নিয়োগ বিধিমালা অনুসরণ করে এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়। ফলে নারী আবেদনকারীদের ৬০ শতাংশ কোটায় এইচএসসি বা সমমান পাস এবং পুরুষের জন্য ৪০ শতাংশ কোটায় স্নাতক বা সমমান পাস রাখা হয়েছে। লিখিত পরীক্ষায় আসনপ্রতি তিনজনকে (একজন পুরুষ ও দুইজন নারী) নির্বাচন করা হবে। মৌখিক পরীক্ষার পর চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
প্রার্থীরা http://dpe.teletalk.com.bd ওয়েবসাইট থেকে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন। ওএমআর শিট পূরণের নির্দেশাবলি এবং পরীক্ষা সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য ওয়েবসাইটে (www.dpe.gov.bd) পাওয়া যাবে।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd