সিলেট ৩০শে অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৪ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৬শে রবিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ৮:২৮ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ১৯, ২০১৮
মঙ্গলবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টায় তাকে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে আনা হলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত মরদেহ হাসপাতালে জরুরি বিভাগে সামনে রাখা ছিল।
নিহত রুমানা সদর উপজেলার চাঁদনীগঘাট ইউনিয়নের কবির আহমদের স্ত্রী।
নিহতের ভাই সুহেল মিয়া অভিযোগ করে বলেন- ৩ বছর আগে বর্ষিজোড়া ছড়ারপার এলাকার খলিল মিয়ার ছেলে কবির মিয়ার সঙ্গে তাদের বোনের বিয়ে দেন। বিয়ের পর জানতে পারেন তার স্বামী মাদকাসক্ত। এরপর সংসারে সে অসুখী ছিল। আজ রুমানার স্বামী ও শাশুড়ি দিনভর রুমানার সঙ্গে ঝগড়া করে ও মারধর করেন বলে শুনেছেন তারা। পরে বিকেলে তাদের বোনের মরদেহ গোপনে হাসতাপালে আনা হয়। তখন পর্যন্ত তাদের পরিবারকে মৃত্যুর বিষয়টি জানানো হয়নি। পরে মরদেহ হাসপাতালে রেখে তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন পালিয়ে যায়।
তিনি আরো বলেন- আমার বোনকে হত্যা করা হয়েছে। তার স্বামী কবির ও তার মা আমার বোনকে হত্যা করে হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে মরদেহ রেখে পালিয়ে গেছে। আমরা এসে মরদেহে গলায় ও শরীরে আঘাতের চিহ্ন দেখেছি। আমরা এর বিচার চাই।
মৌলভীবাজার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুহেল আহম্মদ বলেন- এই ঘটনা সম্পর্কে সন্ধ্যার পর পুলিশ অবগত হয়েছে। মরদেহের গলায় ফাঁসের দাগ রয়েছে। ময়না তদন্তের পর বিস্তারিত জানা যাবে।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd