সিলেট ৩০শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৭শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ৪:৪২ অপরাহ্ণ, এপ্রিল ২, ২০১৯
উজ্জ্বল আহমেদ, হবিগঞ্জ :: শহরে দিন দিন বেড়েই চলছে টমটম চালকদের নৈরাজ্য। যেখানে পার্কিং, ওভার টেকিং, যাত্রীদের সাথে অসদাচরণ, তুচ্ছ অজুহাতে অতিরিক্ত ভাড়া সহ ননা অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। কথা বলার কোন চান্জ নেই যা মন চায় তা বলছে চালকরা শহরের বাহিরে থেকে আসা সাধারণ ভদ্রলোকদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ৫ টাকার ভাড়া ২০ টাকও দাবী করে বলে জানান জনাব মো: আমির হোসেন ভূইয়া, এছাড়া অবৈধ টমটমের অভিযোগ-তো আছেই।
অথছ এ বিষয়ে নিরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে পৌর কর্তৃপক্ষ। এছাড়া অবৈধ বহু যাত্রী অভিযোগ করে জানান, সামন্য বৃষ্টি হলেই বিদ্যুৎ না থাকার অজুহাতে ৫ টাকার ভাড়া ১০ টাকা আবার ১০টাকার ভাড়া ২০ টাকা দাবী করে টমটম চালকরা। এ নিয়ে প্রায়শই ু চালকদের সাথে যাত্রীদের কথা কাটাকাটিসহ হাতাহাতির ঘটনাও ঘটে। শুধু অতিরিক্ত ভাড়া আদায় নয়, তুচ্ছ যে কোন বিষয় নিয়েই টমটম চালকরা যাত্রীদের উপর চড়াও হয়। জানা যায়, পৌর এলাকার যে কোন স্থানে উঠা নামার জন্য ৫ টাকা ও পৌর এলাকার যে কোন স্থান থেকে শহরতলী ধুলিয়াখাল পর্যন্ত ১০ টাকার ভাড়া নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে।
চালকরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভাড়া বাড়ানোর সিদ্ধান্ত করেন পরে তারা অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করে এবং হবিগঞ্জ শহরের বহিরাগত আসা লোকদের থেকে যেখানে ভাড়া নেওয়ার কথা ৫টা সেখানে ভাড়া আদায় করছে চালকরা ২০টাকা আবার কারো থেকে ১০ টাকা। আবার সামান বৃষ্টি হলেই দেখা যায় তারা এখই অবস্থা সৃষ্টি করে। সোমবারও শহরে বিভিন্ন স্থান ঘুরে ুএকই অবস্থা দেখা যায়।
চালকরা যাত্রীদের কাছ থেকে ৫ টাকার ভাড়া নিচ্ছেন ১০ টাকা আবার কারো থেকে ২০ টাকা আবার রাত ১০টা বাজার সাথে সাথে নতুন আর এক নিয়ম চালকদের ৫ টাকার ভাড়া ১০ টাকা আবার ১০ টাকার ভাড়া যেখানে সেখানে ৩০ টাকা। চালকদের এই কথা জিঙ্গেস করলে তারা হবিগঞ্জ পৌরসভার হুকুম বলে আবার কেউ কেউ বিদ্যুৎ এর সমস্যা দেখায়। কিন্তু যাত্রীদের দাবী, সন্ধার সময় বৃষ্টি হলেও রাত ১১ টার পর সারা জেলায় বিদ্যুৎ চলে আসে।
কিন্তু টমটম চালকরা বিদ্যুৎ না থাকার ু অজুহাতে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছে। শহরে পইল রোডের টমটম যাত্রী আবুল কালাম বলেন, আমি প্রতিদিন শহরে আসি ৫ টাকা দিয়ে। কিন্তু প্রায় সময় রাত ৯টা পর তারা ৫ টাকার ভাড়া ১০ টাকা আদায় করে। কিছু বললেই আমাদের উপর চড়াও হয়। তাই নিজের সম্মানের ভয়ে আমরা কোন প্রতিবাদ না করে অতিরিক্ত ভাড়া দিতে বাধ্য হই। একই রোডের মো: আলাউদ্দিন সাহেব বলেন, রাত ১০ টা হতে না হতেই ৫ টাকার ভাড়া ১৫ টাকা আবার কখনো কখনো ২০ টাকা পযন্ত নিচ্ছে চালকরা এ ব্যাপারে পৌর সভার কোন সিষ্টেম করছেন না বলে তিনি দু:খ প্রকাশ করেছেন।
এদিকে টমটম, চালব আব্দুস সালাম জানান, বিদ্যুৎ ছিল না। টমটমের ব্যাটারি চার্জ দেয়া হইনি। তাই একটু বেশি ভাড়া নেওয়া হচ্ছে। হবিগঞ্জ শহররের বিশেষ অনুরোধ টমটম যেন কিছু কম চলাচল হয় কারণ অনেক জ্যামযট সহ নানাভাবে ভোগান্তিতে ভুগছেন শহরের মানুষ, তাদের অত্যাছারে মানুষ খুবি কষ্টসাধ্যে আছেন। হবিগঞ্জ পৌরসভার মেয়রের কাছে অনেকেই টমটম নিয়ে অভিযোগ করেছেন কিন্তু এলাকার দাবী কোন অভিযোগ এর শান্তনা পাননি, হবিগঞ্জ জেলাবাসি।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd