সিলেট ৩০শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৭শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ১১:৩২ অপরাহ্ণ, এপ্রিল ১০, ২০১৯
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি :: হবিগঞ্জে চলছে ফ্রাঞ্চাইজি ভিত্তিক বিশে^র সবচেয়ে জনপ্রিয় দেশীয় টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট লীগ, ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল)। ক্রিকেটের এ জমজমাট লিগকে ঘিরে এক ধরণের অসাধু চক্রপ্রতিনিয়তই খেলছে জুয়া’ এখন ছড়িয়ে পড়েছে শহর থেকে গ্রামে। একে কেউ কেউ বলে টাকা লাগানো। আবার কেউ বলেন বাজি। আবার কেউ কেউ নিজের মোবাইল সেটসহ ঘরের আসবাবপত্র এমনকি ঘরের বউসহ বন্ধক দিয়ে এই খেলায় মগ্ন থাকেন। ম্যাচের ফলাফল বাজি, ওভার বাজি, রান বাজিসহ বিভিন্ন ধরণের জুয়াবাজি ফাঁদে পড়ে নি:স্ব হচ্ছেন অনেকেই। আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী মাঝে মধ্যে অভিযান চালিয়ে বা গোয়েন্দা নজরদারিতে কয়েকজনকে গ্রেফতার করলেও বন্ধ হচ্ছে না উমেদনগর গ্রামের জুয়াবাজি। পাশাপাশি অনলাইভিক্তিক বিভিন্ন সাইটেও সক্রিয় জুয়াড়িরা। ফলে অবৈধ আর্থিক লেনদেন দিন দিন বাড়ছেই। শুধু তাই নয় হবিগঞ্জ এর উমেদনগর গ্রামের মধ্যহাটি, মরল হাটি, পূর্বহাটিসহ বিভিন্ন এলাকায় চলছে এই ধরণের জুয়ার আসর উমেদনগর পাড়ার ভিতরে কিছু মদিমাল এর দোকান ও বিভিন্ন চা-স্টলে গিয়ে সরেজমিনে দেখা মিলল কিছু যুবক ছেলেরা সবচেয়ে জনপ্রিয় দেশীয় টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট লীগ, ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল)। ক্রিকেটের এ জমজমাট লিগকে ঘিরে এক ধরণের মররমা আইপিএল জুয়া আসর। উমেদনগর এলাকায় চা-স্টল থেকে শুরু করে প্রায় সব জায়গায় দেখা গেছে তাদের আইপিএল এর ভালই জমজমাট, শহরে চৌধুরী বাজার এলাকায় অবস্থিত কয়েকটি মায়া সুইটস এন্ড রেস্টুরেন্ট, হোটেল খোয়াই, হোটেল উজানভাটিসহ, রেস্টেুরেন্টএ কিছু জোয়ারীরা রাত ৮টার লাগাত তারা বসে লডোসহ বিভিন্ন অবৈধ ব্যাবসার ব্যাবসার সাথে জড়িত। আবার কেই কেই মটর সাইকেল বাইক,সহ বাজি ধরেন, গ্রামের ময়-মুরুব্বিয়ানের অনেক অভিযোগ কিন্তু পারছেন না। তাদের সামলাতে, এমনকি থানায় অভিযোগ করেও তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিরা। হবিগঞ্জ শহরে এ নিয়ে অনেকেই মারদাঙ্গা সহ হাতাবাজি খুনখারামি, নানা অভিযোগ হবিগঞ্জ এর বাসিন্দাদের। সবারি মূখে একি কথা প্রশাসন ইচ্ছা করলেই পারবেন এই হবিগঞ্জ এর সাধারণ যুবকদের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট লীগ, ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল)। ক্রিকেটের এ জমজমাট ব্যবসার তালবাহান ভেঙ্গে দিতে। তারা একটু এই দিখে চোখ দিলেই হয়তো হবিগঞ্জসহ উমেদনগর এলাকা রক্ষা পেত পারে।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd