সিলেট ১০ই এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৭শে চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১১ই শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ২:৪৫ অপরাহ্ণ, মে ১, ২০১৯
মঙ্গলবার রাতে কমিটি ওই প্রতিবেদন জমা দেয়। প্রতিবেদনের অনুলিপি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর কথা রয়েছে।
যাদের বিরুদ্ধে শাস্তির সুপারিশ করা হয়েছে তারা হলেন, পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, সোনাগাজী থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোয়াজ্জেম হোসেন, উপপরিদর্শক (এসআই) মো. ইকবাল ও মো. ইউসুফ।
প্রতিবেদনে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের বিরুদ্ধেও দায়িত্বে অবহেলা ও গাফিলতির সুস্পষ্ট প্রমাণ মিলেছে।
নুসরাতকে পুড়িয়ে হত্যার চেষ্টাকে আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দেওয়া ও অপরাধীদের রক্ষার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছিল ফেনীর পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। এরপরই অভিযোগটি খতিয়ে দেখতে গত ১৩ এপ্রিল পুলিশ সদর দপ্তরের উপ-মহাপরিদর্শক এস এম রুহুল আমিনকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
নুসরাত শ্লীলতাহানির অভিযোগ নিয়ে থানায় গেলে ওসি তার ভিডিও ধারণ করেন। ওসির বিরুদ্ধে এই ঘটনায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়েছে।
এ ঘটনায় তার বড় ভাই মাহমুদুল হাসান নোমান বাদী হয়ে অধ্যক্ষ সিরাজ উদদৌলাসহ আটজনের নাম উল্লেখ করে সোনাগাজী মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলা পিবিআইয়ে হস্তান্তরের পর এখন পর্যন্ত মামলার এজহারভুক্ত আট আসামিসহ ২১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে হত্যার দায় স্বীকার করে নুর উদ্দিন, শাহাদাত হোসেন শামীম, উম্মে সুলতানা পপি, কামরুন নাহার মনি, জাবেদ হোসেন, আবদুর রহিম ওরফে শরীফ, হাফেজ আবদুল কাদের ও জোবায়ের আহমেদ ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd