সিলেট ১লা ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৮শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ৫:০৬ অপরাহ্ণ, জুলাই ২২, ২০১৯
সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার বাদাঘাট ইউনিয়নের বাদাঘাট বাজারের ৪টি হোটেলের সকল ময়লা,আবর্জনা ফেলা হচ্ছে মসজিদ ও মাদ্রাসা সীমানার ভিতরে। ফলে দুর্গন্ধে চরম দূর্ভোগে মসজিতে যাতায়াতকারী মুসল্লী,শিক্ষার্থী,ব্যবসায়ী ও সাধারন মানুষ। যেন দেখার কেউ নেই।
জানাযায়,উপজেলার বাদাঘাট ইউনিয়নের বৃহত্তর বাদাঘাট বাজার জামে মসজিদ তার পাশে রয়েছে বাদাঘাট রহমানীয়া দাখিল মাদ্রাসা। মসজিদে ৫ওয়াক্ত নামাজ পড়েন শত শত মুসল্লী,২শতাধিক শিক্ষার্থী মাদ্রাসায় পড়াশূনা করছে ও মসজিদ সংলগ্ন ডাঃ তাজুল ইসলাম(মুক্তিযুদ্ধা)মার্কেট ব্যাবসায়ী রয়েছে ৩০জন। বাদাঘাট বাজারের মেইন রোডের ৪টি হোটেলের সকল ময়লা আবর্জনাসহ পচাঁ খাবার ফেলা হচ্ছে হোটেলের পিছরে মসজিদ ও মাদ্রাসার সীমানার ভিতরে দীর্ঘ দিন ধরে। ফলে ঐ স্থানে সময়লার স্তুপের এখন বৃহত আকার ধারন করছে পাশে টললেটের দুগন্ধ। আর বাতাশে দুগন্ধে মসজিদে নামাজ পড়া,ব্যবসায়ীদের ব্যবসা করা এবং মাদ্রাসার শিক্ষার্থী পড়াশুনা করতে ব্যাগাত সৃষ্টি হচ্ছে। এই দূর্ভোগ থেকে মুক্তির জন্য মুসল্লি,শিক্ষক,শিক্ষার্থী,ব্যবসায়ীসহ সর্বস্থরের লোকজন বারবার নিষেধ করার পরেও ময়লা ফেলা বন্ধ হয় নি।
এদিকে মসজিদ সংলগ্ন ডাঃ তাজুল ইসলাম(মুক্তিযুদ্ধা)মার্কেট ব্যাবসায়ীগন বলেন,মসজিদ সংলগ্ন সড়ক দিয়ে চলাচল করতে হলে নাক চেপে চলাফেরা করতে হয় দূর্গন্ধের কারনে। আমরা ব্যবসাও করতে পারছিনা। ক্রেতা কম আসছে দূগন্ধের কারনে। তাই বাজার কমিটি ও মসজিদ কমিটিসহ সকল দায়িত্বশীল ব্যক্তিগনসহ সকলের কাছে হোটেলের ময়লা নিদৃষ্ট জায়গাতে ফেলা হয় তার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবার দাবী জানান।
ক্ষোবের সাথে মুক্তিযোদ্ধা মার্কেট ব্যবসায়ী ও স্বধীকারী আবুল কালাম জানান,আমার মার্কেটর ৩০জন ব্যবসায়ী ব্যবসা করছে। তারা সারাক্ষনেরই এই দূগন্ধে মধ্যে থাকে। দুগন্ধের কারনে ক্রেতা কম আসছে। ব্যবসায়ীরা আমাকে বার বার এই বিষয়ে দ্রæত সমাধানের জন্য বলছে কিন্তু কিছুই করতে পারছি না আমি। এছাড়াও নামাজের জন্য মসজিদে যেতে চাইলে নাক চেপে যেতে হয় দূগন্ধের কারনে আর নামাজ পড়াও কঠিন।
মুসল্লী রফিকুল জানান,মসজিদে যেতে হলে নাক চেপে যেথে হয়। আর নামাজেও একেই সমস্য্ াকারন বাতাসে পচাঁ দুগন্ধ চার দিকে ছড়িয়ে পড়ে। এর একটা সমাধান করা প্রয়োজন।
এব্যাপারে বাদাঘাট বাজার বনিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাসুক মিয়া জানান,সবার দুর্ভোগের বিষয়টি বিবেচনা করে এই বিষয়ে বাজার কমিটির সভার সাথে বসে আলোচনার ম্যাধমে খুব দ্রæতই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd