সিলেটে লাইনম্যান চোরাকারবারী সালেহ বেপরোয়া

প্রকাশিত: ৯:৪৫ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ৩১, ২০১৯

সিলেটে লাইনম্যান চোরাকারবারী সালেহ বেপরোয়া

নিজস্ব প্রতিবেদক :: সিলেট নগরীর সোবহানীঘাট এলাকা থেকে গাড়ী ভর্তি ভারতীয় সুপারীর চালানসহ চোরাকারবারী সালেহ পুলিশের হাতে গত ১৬ অক্টোবর বুধবার রাতে আটক হয়। গত ২৯ অক্টোবর আদালতের মাধ্যমে জামিনে বেরিয়ে ফের ভারতীয় চোরাচালান শুরু করেছে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার ছত্রিশ বাসিন্ধা মৃত মিনার আলীর ছেলে সালেহ আহমদ।  সে বর্তমানে সিলেট নগরীর শাহপরান থানাধীন সাদিপুর এলাকার ৩৬ নং বাসার ভাড়াটিয়া।

জাান গেছে- সিলেটের সীমান্ত এলাকা থেকে ভারতীয় চোরাই মাল পাচার করীদের সাথে সালেহ আহমদের রয়েছে গভীর সম্পর্ক। যার ফলে সালেহ জেলা ও এসমপি পুলিশের অবৈধ আয়ের হাতিয়ার হিসাবে কাজ করে যাচ্ছে। সালেহ আহমদের মাধ্যমে নগরীর ভিবিন্ন স্থানে সুপারি, আলু, টমেটো, কবি, মাদকসহ সকল ধরনের ভারতীয় চোরাই পণ্য পাচার করা হচ্ছে।

সালেহ আহমদের কোন ব্যবসা বা কোন চাকুরি নেই। তার কাজই হচ্ছে পুলিশের অবৈধ কাজের লাইনম্যান হিসাবে কাজ করা। চোরাকারবারীদের কাছ থেকে পুলিশের কথা বলে বড় অংকের চাঁদা আদায় করে থাকে। এরই অর্ধেক পুলিশ, সাংবাদিক ও অসাধু নেতাকর্মীদের প্রতিদিন ও সাপ্তাহিক এবং মাসিক হারে চাঁদার টাকা পরিশোধ করে থাকেন। বিদায় সালেহ আহমদের নেতৃত্বে সিলেটে আসা কোন ভারতীয় পণ্য আটক হয়নি। সালেহ আহমদ লাইম্যনের পাশাপাশি তিনি নিজে ভারত থেকে মাদকসহ বিভিন্ন চোরাই পণ্য সিলেটের বিভিন্ন স্থানে পাচার করেন।

উল্লেখ্য: গত ১৬ অক্টোবর এসএমপির কোতোয়ালী থানার সোবহানীঘাট পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই অনুপের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে গাড়ি ভর্তি ভারতীয় সুপারিসহ সালেহ আহমদ (৩৫) কে আটক করা হয়েছে।

বিস্ফোরক মামলার এজাহার নামীয় আসামী সালেহকে গত ২৮ মার্চ সকালে নগরীর কাজিরবাজার থেকে জালালাবাদ থানা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।

চোরাকারবারী সালেহ আহমদ এর বিরুদ্ধে এসমপির কোতোয়ালী, জালালবাদ, শাহপরান ও ডিএমপির শ্যামপুর থানায় বিভিন্ন চোরাই ও মাদকের মামলা রয়েছে।

আসছে সালেহ আহমদ এসমপি পুলিশ ও জেলা পুলিশ- ডিবি পুলিশ এবং অন্যান্যদের কতো টাকা দেন।

Sharing is caring!

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

বিজ্ঞাপন

আর্কাইভ

সর্বশেষ খবর

………………………..