মহেশখালী উপজেলার অন্তর্গত ধলঘাটা হাইস্কুল,পরিবর্তে কলেজ ছাত্রলীগের রাজনীতি থেকে আমার রাজনীতি শুরু আজ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর আদর্শের বলিয়ান হয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার কর্মী হিসেবে এখনও সক্রিয় কাজ করে যাচ্ছি।আমার বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল হক ১৯৭১ সালের মুক্তিযোদ্ধার আগে উত্তর মহেশখালীর একমাত্র উচ্চ বিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের ব্যানারে ভি পি নির্বাচন করে বিজয় লাভ করেন । এর পরে জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে স্বাধীনতা
সংগ্রামরের বিভিন্ন কর্মসূচিতে আন্দোলন সংগ্রামের নেতৃত্ব দিতে গিয়ে তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের মহেশখালী থানার ওসি,ভূমি অফিস,বন বিভাগ ,খাদ্য অফিস ,তথাকথিত রাষ্ট্রদ্রোহী হিসেবে আমার বাবার বিরুদ্ধে চার টা মামলা করেন ।প্রয়োজনে ক্রসফায়ার দিয়ে মেরে হাজির করার জন্য আদেশ প্রদান করেন। তখন আমার বাবা কে না পেয়ে আমার সকল আত্নীয় স্বজন কে অমানুষিক নির্যাতন করেন পাকহানাদার বাহিনী।যাহা বর্তমান সরকার কর্তৃক সংগৃহীত ও সংরক্ষিত মানবতা বিরোধী অপরাধ তদন্ত রিপোর্টে উল্লেখ আছে।
সেই ৭১ সাল থেকে অধ্যবধি আমার বাবা ও আমার তিন ভাই বোন সহ আমার পরিবারের সদস্যরা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সকল আন্দোলন সংগ্রামর সাথে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছি ।
এমতবস্থায় জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত কে আরো শক্তিশালী করতে বি এন পি- জামাত খ্যাত এলাকা একাদশ তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মহেশখালী – কুতুবদিয়া থেকে নমিনেশন প্রার্থী ছিলাম ।
আমার এলাকার কিছু স্বাধীনতা বিরোধী পরাজিত শক্তি একটা প্রতিপক্ষ আমার এলাকার সম্মানিত ও গুরু-শ্রদ্ধেয় মানুষদের কে বিভ্রান্ত করতে ও আমার রাজনৈতিক জনপ্রিয়তা কে নষ্ট করতে আমার বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপ-প্রচার চালাচ্ছে যাহা সম্পুর্ণ মিথ্যা ও উদ্দেশ্য প্রনোধীত,আমি জাতির পিতা ও এই স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তির অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জোর প্রতিবাদ ও তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।
“ব্যক্তিগত আক্রোশ মেটাতে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে আমাকে” প্রিয় জন্মভূমি মহেশখালী বাসি আমাকে রাজনৈতিক ভাবে কোনঠাসা করতে অপপ্রচার চালাচ্ছে এতেই বিভ্রান্তিকর পরিস্থিতিতে পড়ছে জনসাধারণ। আর এরকম ঘৃণ্যতম কাজের জন্য তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। তাছাড়া যে অনলাইন পোর্টালে নিউজটি ছড়ানো হয়েছে সেই পোর্টালটি ভূয়া।অপপ্রচার ও মান ক্ষুন্ন করতে এমনটি করা হয়েছে। এই ব্যাপারে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য সকলকে অনুরোধ করছি।
মহেশখালী তথা ককবাজারের ১৯৭১ এর স্বাধীনতা সংগ্রামের নির্যাতীত আওয়ামী লীগ পরিবার এর সদস্যদের বিবেকের কাছে আমি এই বিচার দিলাম।
আমার বাবা ও আমার তিন ভাই সহ আমি কোন অফিস আদালতে ততবির কিংবা ব্যক্তিগত ভাবে অনৈতিক কিছু করেছি এমন কোন কিছু দেখাতে পারলে আমরা রাজনীতি ছেড়ে দেব ।।
বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা এর দেশপ্রেম থেকে এখন যে শুধদ অভিযান চলমান রেখে দলের ভিতরে লুকিয়ে থাকা অনুপ্রবেশকারী ,দখলবাজ , চাঁদাবাজ ,ও সন্ত্রাসীরা নিপাত যাবে ।।১৯৭১ এর বঙ্গবন্ধুর আদর্শের বলিয়ান শক্তি আমরাই জয়ী হব ইনশাল্লাহ।কোন অপতৎরতা ও অপশক্তি আমাকে দাবিয়ে রাখতে পারবে না ।স্বাধীনতা বিরোধী এই অপশক্তির বিরুদ্ধে আমার আন্দোলন চলমান থাকবে।এই মূহুর্তে আমার মামতাময়ী মা জননেত্রী শেখ হাসিনা ও আমার সকল শ্রদ্ধেয় সম্মানিত দলীয় নেতৃবন্দসহ বাংলাদেশ সরকার প্রশাসনের সম্মানিত কর্মকর্তা ও সকল বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের কাছে আমার বিরুদ্ধে এই অপপ্রচাকারীদের বিরুদ্ধে যথাযত ব্যবস্হা নেওয়ার জন্য সবিনয় সহীত বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।
সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ সহ সকল’কে অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।