সিলেট ১৪ই এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১লা বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ১৫ই শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ৩:৩৩ অপরাহ্ণ, মার্চ ৪, ২০২০
ক্রাইম সিলেট ডেস্ক : সাত বছর আগে অনিক মাহমুদ হৃদয়ের সঙ্গে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন বাংলা চলচ্চিত্রের একসময়কার তুমুল জনপ্রিয় নায়িকা শাবনূর। বিয়ের পরের বছরই এ দম্পতির ঘর আলোকিত করে আসে এক পুত্রসন্তান। কিন্তু চলতি বছরের জানুয়ারিতে ভেঙে গেল সেই সংসার! এই সংবাদ প্রকাশিত হবার পর থেকেই মিডিয়া অঙ্গনে তোলপাড় শুরু হয়।
স্বামীর সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় গত ২৬ জানুয়ারি অনিককে তালাক দিয়েছেন শাবনূর। নায়িকার সই করা নোটিশটি এডভোকেট কাওসার আহমেদের মাধ্যমে গত ৪ ফেব্রুয়ারি অনিকের উত্তরা এবং গাজীপুরের বাসার ঠিকানায় পাঠানো হয়েছে।
শাবনূরের পাঠানো তালাক নোটিশের অনুলিপি তার স্বামী অনিকের এলাকার আইন ও সালিশ কেন্দ্রের চেয়ারম্যান এবং কাজী অফিস বরাবরও পাঠানো হয়েছে। এই তালাক নোটিশে সাক্ষী রয়েছেন মো. নুরুল ইসলাম ও শামীম আহম্মদ নামে দুজন। আইনগতভাবে ৯০ দিন পর তাদের এই তালাক কার্যকর হবে।
বুধবার (৪ মার্চ) দুপুরে অস্ট্রেলিয়া থেকে বলেন, এটা সত্য, আমি ডিভোর্স লেটার পাঠিয়েছি অনিককে। আসলে আমার কিছু করার নেই। দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে।
ঢাকাই সিনেমার নন্দিত এই অভিনেত্রী আরও বলেন, আইজান জন্মানোর পর থেকেই আসলে আমাদের সম্পর্কটা নষ্ট হয়ে গেছে। প্রায় ছয়টা বছর নিরবে তার অত্যাচার সহ্য করেছি। চেয়েছি মুসলিম মেয়ে, সংসারটা আগলে রাখবো। পারিনি।
তিনি বলেন, অনেক আগে থেকেই আমরা আলাদা থাকছি। দফায় দফায় বিষয়টি মিটমাট করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছি। বাধ্য হয়েই ২৬ জানুয়ারি অনিককে ডিভোর্স নোটিশ পাঠিয়েছি।’
নিজের জন্য ও পুত্র আইজানের জন্য সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন শাবনূর। সেইসঙ্গে আবারও নতুন উদ্যমে সিনেমায় নিয়মিত হবেন বলেও জানালেন এই চিত্রনায়িকা।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd