দিবা-নিশি :: হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিতব্য সিলেট ভোলাগঞ্জ রাস্তাটি কাজ সমাপ্তের পুর্বেই বড় রকমের ফাটল দেখা দিয়েছে। এতে জনগণের মনে নানা প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছে। এরশাদ সরকারের শাসনামলে তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মরহুম হুমায়ুন রশিদ চৌধুরীর প্রচেষ্টায় সালুটিকর হতে কোম্পানিগঞ্জ রাস্তাটি পাকাকরণ করা হয়।
এর ধারাবাহিকতায় তৎকালীন অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমানও রাস্তাটির সংস্কার কাজে উদ্যোগী হন।দেশের সর্ব বৃহৎ ভোলাগঞ্জ পাথর কোয়ারী এ উপজেলায় অবস্থিত। যন্ত্রদানব পাথরবাহী বড় বড় ট্রাকের চাকায় পৃষ্ট হয়ে রাস্তাটির করুণ পরিণতির সৃষ্টি হয়।ফলে অত্র এলাকার জনগন যানাবাহনের বদলে নৌকাযোগে চলাচল করতে শুরু করেন।
সড়কটির যখন এই ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা তখন সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত ও বর্তমান প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী জনাব ইমরান আহমদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় সড়কটি মহাসড়কে রূপান্তরিত হয়।এরই ধারাবাহিকতায় পাচ শ কোটি টাকা ব্যয়ে আরসিসি ও বিটুমিন যুক্ত রাস্তা নির্মাণের দায়িত্ব পায় বর্তমান ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান।
বর্তমানে প্রকল্পের মূল্য হাজার কোটি টাকা ছুইঁ ছুইঁ অবস্থা।সিলেট সালুটিকর ভোলাগঞ্জ সড়কটি প্রায় পঁয়ত্রিশ কিলোমিটার দীর্ঘ রয়েছে। রাস্তটির কাজ চলমান থাকা অবস্থায় রাস্তাটির মাঝে ফাটলের সৃষ্টি হওয়া ঠিকাদারী প্রতিষ্টানের অনিয়ম ও দূর্নীতির বহিঃপ্রকাশ মাত্র।
দ্রুত গতিতে অনিয়মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে বড় রকমের দুর্নীতি ও অনিয়মের আশঙ্কা করছেন রাস্তায় চলাচলকারী ভুক্তভোগী জনগন
Sharing is caring!