বিশ্বনাথ প্রতিনিধি : বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধান মন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য তাহসিনা রুশদী লুনা বলেছেন, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকার প্রথমে তত্ত্বধায়ক মঈদ উদ্দিন-ফখর উদ্দিনের সাথে অতাতের মাধ্যমে প্রথমে নির্বাচনে জয়লাভ করেছিল।
পরবর্তীতে তারা নির্বাচনকে নিরোৎসাহিত করতে দিনের ভোট রাতে করে ভোট ডাকাতির মাধ্যমে ক্ষমতায় টিকে আছে সরকার। এ সরকারের আমলে নাই মানুষের কথা বলার অধিকার, নাই ভোটের অধিকার। মানুষ ভাতের অধিকার চাইতে গেলে সরকার তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে পাঠিয়ে দেয়। সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলতে গেলে বিভিন্ন ধরনের রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা দিয়ে অত্যাচার নির্যাতন করে।
তিনি শুক্রবার (১৪ এপ্রিল) বিকেলে সিলেটের বিশ্বনাথে উপজেলা ও পৌর বিএনপি এবং অঙ্গ- সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে সাবেক সংসদ সদস্য এম. ইলিয়াস আলীসহ গুম হওয়া বিএনপির নেতাকর্মীর সন্ধান দাবিতে অনুষ্ঠিত ইফতার মাহফিল পূর্ব প্রতিবাদ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য একথাগুলো বলেন।
তিনি আরো বলেন, এই সরকারের আমলে ১১ বছর ধরে এম. ইলিয়াস আলীসহ বিএনপি’র ৭ শতাধিক নেতাকর্মীকে গুম করে রাখা হয়েছে। ক্রস ফায়ার ও মামলা হামলার শিকার হয়েছেন বিএনপির আরো অসংখ্য নেতাকর্মী। এদের কাছে বিচার চেয়ে লাভ নেই।
উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি গৌছ আলীর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক লিলু মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক সুরমান খান ও পৌর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক সামছুল ইসলামের যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য কলিম উদ্দিন আহমদ মিলন, সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি ও বিশ্বনাথ উপজেলা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মোজাহিদ আলী, সিলেট জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম আহমদ, জেলা বিএনপি নেতা ময়নুল হক, উপজেলা জামায়াতের আমির নিজাম উদ্দিন সিদ্দিকী।
প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন বিশ্বনাথ পৌর বিএনপির সভাপতি হাজী আব্দুল হাই, সাধারণ সম্পাদক বসির আহমদ, ওসমানীনগর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ মিছবাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক জমির আহমদ, বিশ্বনাথ উপজেলা বিএনপির সহ সভাপতি নাজমুল ইসলাম রুহেল, আলতাবুর রহমান, তাজ উদ্দিন, যুগ্ম সম্পাদক প্রভাষক মুনায়েম খান, মোহাম্মদ কাওছার খান, আসাদুজামান নূর আসাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল মোমিন মামুন, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক তালুকদার গিয়াস উদ্দিন, ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক এমাদ উদ্দিন খান, পৌর বিএনপি’র সহ সভাপতি আব্দুন নূর, আব্দুর রাজ্জাক, নাজিম উদ্দিন, বেলাল আহমদ, যুগ্ম সম্পাদক আব্দুল জলিল, নানু মিয়া, আব্দুল আহাদ, আয়না মিয়া, শাহজাহান, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রহমান খালেদ, গোবিন্দ মালাকার, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সুফিয়ান, প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক ফরিদ মিয়া, ত্রাণ বিষয়ক সৎম্পাদক হাসমত আলী, সহ সম্পাদক শেপু চৌধুরী, বিএনপি নেতা খায়রুল আমিন আজাদ, নূরুল মিয়া, কাওছার আহমদ তোলাই, কয়েস আহমদ, আব্দুল মান্নান রিপন, আতিক মিয়া, ইসমাঈল খান, মাসুম আহমদ মারুফ, তখদ্দুছ আলী, রাশিদ আলী, ইমাদ উদ্দিন, শেখ আমির আব্দুল কাইয়ুম, ফরিদ আলী, শহিদ আহমদ, নিজাম উদ্দিন, আব্দুল ওয়াহিদ, জাহাঙ্গীর আলম, আজমল খান, আলমগীর, মারুফ খান, সিরাজ উদ্দিন, কবির মিয়া, এনাম মিয়া, উপজেলা কৃষক দলের আহবায়ক ইরন মিয়া, সদস্য সচিব সুমন মিয়া, ওসমানীনগর উপজেলা যুবদলের আহবায়ক ফজল আহমদ জনি, সদস্য ইসলাম উদ্দিন, বিশ্বনাথ উপজেলা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক সামছুল ইসলাম, যুগ্ম সম্পাদক মুসলিম আলী, আব্দুল লতিফ, নাজিম উদ্দিন, আব্দুল হান্নান বাবুল, পৌর যুবদলের আহবায়ক শাহ আমির উদ্দিন, যুগ্ম সম্পাদক শাহ লিলু মিয়া, সদস্য সচিব শাহজাহান আলী, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম সম্পাদক তাজ উদ্দিন আহমদ কিনু, সাঈদ আহমদ, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক এনামুল হক এনাম, যুগ্ম সম্পাদক তছলিম উদ্দিন, সদস্য সচিব দুলাল আহমদ, উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক হোসাইন আহমদ প্রবেল, সদস্য সচিব ফাহিম আহমদ, যুগ্ম সম্পাদক রাসেল আহমদ, পৌর ছাত্রদলের আহবায়ক ফখরুল ইসলাম রেজা, কলেজ ছাত্রদলের আহবায়ক মেহেদি হাসান মামুন প্রমুখ।
Sharing is caring!