অন্যদিকে, কামরুল সহ তার দলবলের নিকট খোঁদ থানা পুলিশও এখন অসহায়। যে কারণে কিছুতেই এ উপজেলায় সীমান্তের চোরাচালান নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেনা থানা পুলিশ। গোয়াইনঘাট থানা পুলিশের নিকট এ যেনও এক মূর্তিমান আতঙ্ক কামরুল বাহিনী। ফলে রাত হলেই আতঙ্কে থাকেন গোয়াইনঘাটের সাধারণ মানুষসহ আইনশৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পুলিশ সদস্য বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বিষয়টি নিয়ে রাত হলেই আমরাও আতঙ্কে থাকি। আমাদের পুলিশ সদস্য সংখ্যায় কম থাকায় কামরুলসহ তার দলবলের লোকজন এসে আমাদেরকে জিম্মি করে ফেলে। এতে আমরা চোরাচালানের গাড়িগুলো আটক করতে পারিনা। বিষয়টি ইতিমধ্যে থানার ওসি সাহেবের নজরে নিয়ে আসা হয়েছে বলেও তিনি জানান।
এ সকল বিষয়ে জানতে গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরকার তোফায়েল আহমেদ এর সরকারি সেলফোনে যোগাযোগ করলে তিনি ফোনকল রিসিভ না করায় বক্তব্য সংগ্রহ করা যায় নি।