সিলেটের ইংল্যান্ডের সমর্থনে কামরুজ্জামানের পতাকা উত্তোলন

প্রকাশিত: ১০:২৫ অপরাহ্ণ, জুলাই ১১, ২০১৮

সিলেটের ইংল্যান্ডের সমর্থনে কামরুজ্জামানের পতাকা উত্তোলন

স্টাফ রিপোর্টার :: সিলেটের নগরীর সুরমা মার্কেটের বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী কামরুজ্জামান কমরু শতাধিক বেলুন ও ১০ টি কবুতর আকাশে ছেড়ে দিয়েছেন প্রেমিক ইংল্যান্ড সাপোর্টার। ওই কবুতর গুলির পিটে ইংল্যান্ডের পতাকা আর বুকে বাংলার পতাকা দিয়েছেন। তিনি ভাবছেন এই কবুতর ও বেলুন গুলি ইংল্যান্ড এর জয় নিশ্চিত করতে রাশিয়ার পথে রয়ানা দিয়েছে এই আশা করছেন এই ফুটবল প্রেমিক ইংল্যান্ড সাপোর্টার। তিনি নগরীর সুরমা পয়েন্টে বিশাল বড় বেলুনের সাথে ইংল্যান্ডের পতাকা উত্তোলন করেছেন। ওই বেলুন উত্তোলন কালে সুরমা পয়েন্টে ফুটবল প্রেমিকদের মনে অনন্দের বর্ণ্যা বয়েছে।

ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সিলেটবাসী ভাবছেন যে ফুটবল বিশ^কাপ মানে হচ্ছে আর্জেন্টিনা আর ব্রাজিল এই দুই দল নিয়ে সিলেটীদের মধ্যে এক উত্তাল বিরাজ করছে। কিন্তু সিলেটের এক ফুটবল প্রেমিক তিনি আর্জেন্টিনা নয় ব্রাজিল নয় তিনি যে দলের সাথে মিশে আছে সিলেটবাসীর একটা আন্তার সম্পর্ক সেই দলটি হলো ইংল্যান্ড। তিনি সেই দলের প্রেমিক হিসাবে সিলেটের বুকে প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যা একমাত্র ইংল্যান্ডের জন্য। তিনি হলেন সিলেট নগরীর সুরমা মার্কেটের বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী কামরুজ্জামান কমরু এই মার্কেটের এক মাত্র ইংল্যান্ডের সাপোর্টার। তিনি নিজের টাকা ব্যায় করে সিলেটে হাজার হাজার পতাকা উত্তোলন করেছেন। এমনকি প্রতিনিয়ত ইংল্যান্ডের খেলা দেখানোর জন্য একটি অফিস নিয়েছেন সেই অফিসের নাম হচ্ছে ”বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড বিশ^কাপ ফুটবল ক্লাব”। এদিকে ১০ জুলাই সিলেটের আকাশে একটি পতাকা উত্তোলন করছেন তিনি। ইংল্যান্ডের খেলা উপভোগ করার জন্য সিলেটের সুরমা মার্কেটের ত্বীয় তলায় অফিসটি নির্মান করা হয়েছে। কামরুজ্জামান আরও জানান আমরা সবাই সিলেটী আমাদের সাথে সরাসরি ইংল্যান্ডের সম্পর্ক বিরাজ করছে। তাই আমরা সবাই মিলে এই দলটিকে সমর্থক করে ইংল্যান্ডকে আনন্দিত করতে পারি সেই প্রত্যাশা করি।

গত সোমবার (৯ জুলাই) সিলেটের ইত্যাদি ফেসবুক লাইভে এসে কান্না ভরা মন নিয়ে সিলেটবাসীর উদ্যেশ্যে তিনি বলেন। আমরা সবাই সিলেটী আমাদের সাথে সবচেয়ে বেশী গভীর সম্পর্ক রয়েছে ইংল্যান্ডের। কিন্তু আমি একজন ছাড়া অন্য কাউকে ইংল্যান্ড সাপোর্ট করতে দেখিনি। আমি সবাই মিলে ইংল্যান্ড দলকে সাপোর্ট করি এবং ইংল্যান্ডে বসবাসরত আমাদের আন্তীয় স্বজনদের মাঝে খেলার আনন্দটা বিলেয়ে দেই।

Sharing is caring!

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

বিজ্ঞাপন

আর্কাইভ

সর্বশেষ খবর

………………………..