সিলেট ৩০শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৭শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ১:২৫ পূর্বাহ্ণ, মে ৯, ২০১৯
দুর্ঘটনার কবলে পড়া বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের আহত যাত্রীদের দেশে ফিরিয়ে আনতে মিয়ানমার গেল বিমানের বিশেষ ফ্লাইট ড্যাশ-৮ কিউট-৪০০।
বুধবার রাত ১১টা ২০ মিনিটে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চিফ অব ফ্লাইট সেফটি ক্যাপ্টেন সোয়েব চৌধুরীর নেতৃত্বে ফ্লাইটটি শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছেড়ে যায়। ফ্লাইটটিতে ক্যাপ্টেন হিসেবে রয়েছেন আনিস।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চিফ অব ফ্লাইট সেফটি ক্যাপ্টেন সোয়েব চৌধুরী জাগো নিউজকে বিষয়টি নিশ্চত করেছেন।
মিয়ানমারে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মঞ্জুরুল খান চৌধুরী জানান, ইফতারের আগে এই দুর্ঘটনা ঘটে। বিমানটিতে পাইলট ও কেবিন ক্রুসহ মোট ৩৪ জন আরোহী ছিলেন। ৩০ জন আরোহীর মধ্যে একজন শিশু, পাইলট ও কেবিন ক্রু ছিলেন আরও চারজন। এদের মধ্যে আহত ১৯ জনকে ইয়াংগুনের নর্থ ওকলাপা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ১১ জনকে ছাড়পত্র দেয়া হয়।
বিমান সূত্রে জানা গেছে, বিকেল ৩ টা ৪৫মিনিটে শাহজালাল থেকে উড্ডয়ন করে, সন্ধ্যা ৬টা ২২মিনিটে অবতরণের সময় ড্যাশ-৮ উড়েজাহাজ রানওয়ে ছিটকে পড়ে।
বিমানের প্রকৌশল শাখার একটি সূত্র জানিয়েছে, বিমানটিতে পাইলটের দায়িত্বে ছিলেন ক্যাপ্টেন শামিম। জরাজীর্ণ ওই ড্যাস-৮ কিউ ৪০৯ উড়োজাহাজটি অনেকদিন থেকে ভালো চলছিল না।
বিমানবন্দরে বিমান চলাচল আপাতত স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। আশপাশের বিমানগুলোকে থাইল্যান্ডের চিয়াংমাই বিমানবন্দরে যাওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd